দেশের তরুণদের কোন কারণেই পিছিয়ে পড়া দেখতে চান না প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘আমি চাই তারা প্রত্যেকে একটা অধিকার নিয়ে সমাজে দাঁড়াবে এবং সেইভাবে কাজ করবে। এই অবস্থাটা আমরা সৃষ্টি করেছি।’
আওয়ামী লীগের গবেষণা উইং সিআরআই (সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন) আয়োজিত লেটস টক অনুষ্ঠানে তরুণের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। গত শুক্রবার রাতে ধারণ করা অনুষ্ঠানটি প্রায় এক সপ্তাহ পর বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) বিভিন্ন বেসরকারি টেলিভিশনে প্রচার করা হয়। অনুষ্ঠানে স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণে তরুণদের ভাবনা ও তাদের চাওয়া-পাওয়াগুলো জেনে নেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সঙ্গে তাদের নানা প্রশ্নের জবাবও দেন।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে হোক, পঞ্চগড়ে হোক, দক্ষিণের সুন্দরবনে হোক, সব জায়গায় ছেলে মেয়ে, মানুষ সমানভাবে কর্মসংস্থানের সুযোগ পাবে। কাজ করবে, নিজের পায়ে দাঁড়াবে। নিজের জীবনকে উন্নত করবে, সেই নিশ্চয়তাটুকু আমরা দিতে চাই।’
২০১৮ সালে লেটস টক অনুষ্ঠানে প্রথমবারের মতো তরুণদের মুখোমুখি হন শেখ হাসিনা। এবারের অনুষ্ঠানে তিনি আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি এবং তরুণদের নিয়ে ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা ও নীতি নির্ধারণ বিষয়ে কথা বলেন।
ট্রান্সজেন্ডার ও প্রতিবন্ধীরা ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশে অধিকার নিয়ে সমাজে দাঁড়াবে বলে আশা করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।